সহজপাঠ স্কুল দনিয়া এলাকার একটি সুনামধন্য, সৃজনশীল ও শিশুবান্ধব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। “পড়াশোনা যেন হয় আনন্দের” — এই লক্ষ্যকে সামনে রেখে সহজপাঠ স্কুল শিক্ষার্থীদের জন্য তৈরি করেছে এমন একটি পরিবেশ, যেখানে শিক্ষা কেবল পরীক্ষার ফলাফল নয়, বরং জীবনের প্রতিটি দিক বিকাশের একটি যাত্রা। প্রতিটি শিশুর মন ও মেধার বিকাশের কথা ভেবেই স্কুলটির প্রতিষ্ঠা। এখানকার পাঠদান পদ্ধতি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন, আধুনিক ও আনন্দনির্ভর। মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম, STEM শিক্ষা, সৃজনশীল প্রকল্প, ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রম মিলিয়ে একটি পরিপূর্ণ শেখার অভিজ্ঞতা শিক্ষার্থীদের দেওয়া হয়। সহজপাঠ স্কুলের বিশেষ একটি উদ্যোগ হলো “ভালো কাজের ডায়েরি”, যা শিক্ষার্থীদের প্রতিদিন অন্তত একটি ভালো কাজ করার জন্য উদ্বুদ্ধ করে। এই ডায়েরি শিশুদের মধ্যে নৈতিকতা, সহমর্মিতা ও সামাজিক দায়িত্ববোধ গড়ে তোলে। শিক্ষার পাশাপাশি শিশুদের শিল্প ও সংস্কৃতির চর্চায়ও গুরুত্ব দেওয়া হয়। শিক্ষার্থীরা নিয়মিতভাবে গান, নাচ, আবৃত্তি ও নাটকে অংশগ্রহণ করে এবং অনেকেই জাতীয় টিভি চ্যানেল ও বিভিন্ন অনুষ্ঠানেও অংশ নিয়েছে। প্রধান শিক্ষক টুটুল চৌধুরী, যিনি একজন মানবিক নেতৃত্বগুণে গুণান্বিত ব্যক্তি ও বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক, সহজপাঠ স্কুলকে রবীন্দ্রনাথের শান্তিনিকেতনের মতো একটি শিক্ষালয় হিসেবে গড়ে তুলতে চান—যেখানে শিশুরা প্রকৃতির মাঝে, ভালোবাসার পরিবেশে বেড়ে উঠবে। তাঁর সহযোগী ভাইস প্রিন্সিপাল যুথিকা দাস নিজেও একজন সঙ্গীতপ্রেমী ও নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষক। তিনি নিয়মিত শিশুদের গান শেখান এবং তাদের সংস্কৃতি ও সৌন্দর্যবোধ জাগিয়ে তোলেন। সহজপাঠ স্কুল শুধু একজন ভালো শিক্ষার্থী নয়, বরং একজন ভালো মানুষ তৈরি করতেই বিশ্বাসী। এটাই সহজপাঠ স্কুলের স্বপ্ন, এটাই তাদের যাত্রা।
সহজপাঠ স্কুলের শিক্ষকবৃন্দ জ্ঞান নয়, মানুষ গড়াই তাঁদের মূল লক্ষ্য সহজপাঠ স্কুলের সবচেয়ে বড় শক্তি এর নিবেদিত, স্নেহময় ও দক্ষ শিক্ষকবৃন্দ। আমাদের শিক্ষকরা শুধু ক্লাসে পড়ান না, তারা প্রতিটি শিশুর মনের দিকগুলো বুঝে তাদের পাশে থাকেন—একজন অভিভাবক, বন্ধু ও অনুপ্রেরণাদায়ক গাইড হিসেবে। ✨ শিক্ষক মানে শুধু পাঠদাতা নয় সহজপাঠ স্কুলের শিক্ষকরা প্রতিটি শিক্ষার্থীকে নিজের সন্তানের মতো করে ভালোবাসেন। তাঁরা জানেন, শিশুরা সবাই এক রকম নয়—তাদের নিজস্ব গতি ও আগ্রহ রয়েছে। তাই প্রত্যেক শিক্ষকের লক্ষ্য হলো, সেই আগ্রহকে সম্মান জানিয়ে শেখাকে আনন্দদায়ক করে তোলা। সৃজনশীল ও মানবিক শিক্ষকতা আমাদের শিক্ষকরা নিয়মিত প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত এবং নতুন নতুন শিক্ষণপদ্ধতি নিয়ে কাজ করেন। তাঁরা শুধু বইয়ের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকেন না—প্রজেক্ট, গান, গল্প, আর্ট, থিয়েটার এমনকি খেলাধুলার মধ্য দিয়েও শেখান। সংস্কৃতি ও মূল্যবোধ শেখানো হয় হৃদয় দিয়ে সহজপাঠ স্কুলে শিক্ষকরা শুধু তথ্য শেখান না, নৈতিকতা, সহমর্মিতা, দেশপ্রেম ও ভালোবাসার মতো মূল্যবোধও গড়ে তোলেন। ভাইস প্রিন্সিপাল যুথিকা দাস, যিনি নিজে অসাধারণ গান করেন, তিনি সহশিক্ষকদের সঙ্গে মিলে শিশুদের গানের মাধ্যমে শিখিয়ে থাকেন মানবিকতা ও সৌন্দর্যবোধ। মানসিক বিকাশে পাশে থাকেন শিক্ষকরা স্কুলের প্রধান শিক্ষক টুটুল চৌধুরী নিজে বিশ্বাস করেন যে, শিক্ষকের স্পর্শই পারে একটি শিশুর জীবন বদলে দিতে। সেই বিশ্বাস থেকে প্রতিটি শিক্ষককে তৈরি করা হয়েছে দায়িত্ববান, সহানুভূতিশীল ও মানবিক করে। সহজপাঠ স্কুলে শিক্ষকরা শুধু পেশাদার নন, তাঁরা হচ্ছেন শিক্ষার্থীদের জীবনের অন্যতম পথপ্রদর্শক। এই স্কুলের প্রতিটি শিশু তাঁদের চোখে স্বপ্ন দেখে, এবং তাঁদের সাহচর্যে বড় হয়ে ওঠে একজন ভালো মানুষ হয়ে।
সহজপাঠ স্কুল দনিয়া এলাকার একটি সুনামধন্য, সৃজনশীল ও শিশুবান্ধব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। “পড়াশোনা যেন হয় আনন্দের” — এই লক্ষ্যকে সামনে রেখে সহজপাঠ স্কুল শিক্ষার্থীদের জন্য তৈরি করেছে এমন একটি পরিবেশ, যেখানে শিক্ষা কেবল পরীক্ষার ফলাফল নয়, বরং জীবনের প্রতিটি দিক বিকাশের একটি যাত্রা। প্রতিটি শিশুর মন ও মেধার বিকাশের কথা ভেবেই স্কুলটির প্রতিষ্ঠা। এখানকার পাঠদান পদ্ধতি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন, আধুনিক ও আনন্দনির্ভর। মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম, STEM শিক্ষা, সৃজনশীল প্রকল্প, ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রম মিলিয়ে একটি পরিপূর্ণ শেখার অভিজ্ঞতা শিক্ষার্থীদের দেওয়া হয়। সহজপাঠ স্কুলের বিশেষ একটি উদ্যোগ হলো “ভালো কাজের ডায়েরি”, যা শিক্ষার্থীদের প্রতিদিন অন্তত একটি ভালো কাজ করার জন্য উদ্বুদ্ধ করে। এই ডায়েরি শিশুদের মধ্যে নৈতিকতা, সহমর্মিতা ও সামাজিক দায়িত্ববোধ গড়ে তোলে। শিক্ষার পাশাপাশি শিশুদের শিল্প ও সংস্কৃতির চর্চায়ও গুরুত্ব দেওয়া হয়। শিক্ষার্থীরা নিয়মিতভাবে গান, নাচ, আবৃত্তি ও নাটকে অংশগ্রহণ করে এবং অনেকেই জাতীয় টিভি চ্যানেল ও বিভিন্ন অনুষ্ঠানেও অংশ নিয়েছে। প্রধান শিক্ষক টুটুল চৌধুরী, যিনি একজন মানবিক নেতৃত্বগুণে গুণান্বিত ব্যক্তি ও বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক, সহজপাঠ স্কুলকে রবীন্দ্রনাথের শান্তিনিকেতনের মতো একটি শিক্ষালয় হিসেবে গড়ে তুলতে চান—যেখানে শিশুরা প্রকৃতির মাঝে, ভালোবাসার পরিবেশে বেড়ে উঠবে। তাঁর সহযোগী ভাইস প্রিন্সিপাল যুথিকা দাস নিজেও একজন সঙ্গীতপ্রেমী ও নিবেদিতপ্রাণ শিক্ষক। তিনি নিয়মিত শিশুদের গান শেখান এবং তাদের সংস্কৃতি ও সৌন্দর্যবোধ জাগিয়ে তোলেন। সহজপাঠ স্কুল শুধু একজন ভালো শিক্ষার্থী নয়, বরং একজন ভালো মানুষ তৈরি করতেই বিশ্বাসী। এটাই সহজপাঠ স্কুলের স্বপ্ন, এটাই তাদের যাত্রা।
~ সহজপাঠ স্কুল – পরিপূর্ণ একটি শিক্ষা পরিবেশ সহজপাঠ স্কুল শুধুমাত্র শিক্ষার জায়গা নয়, এটি একটি পরিপূর্ণ শিক্ষাঙ্গন যেখানে শিশুরা শেখে, খেলে, গড়ে ওঠে ও স্বপ্ন দেখে। ~ ২০টির অধিক আধুনিক শ্রেণিকক্ষ: সহজপাঠ স্কুলে রয়েছে ২০টিরও বেশি মানসম্মত ও সজ্জিত ক্লাসরুম, যা শিশুর বয়স ও প্রয়োজন অনুযায়ী সাজানো। প্রতিটি শ্রেণিকক্ষেই রয়েছে পর্যাপ্ত আলো-বাতাস, রঙিন শিক্ষাসামগ্রী, মাল্টিমিডিয়া ব্যবস্থাসহ একটি প্রাণবন্ত শেখার পরিবেশ। ~বিশাল খেলার মাঠ: শিশুদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশের জন্য স্কুলে রয়েছে একটি নিরাপদ ও খোলামেলা খেলার মাঠ, যেখানে তারা প্রতিদিন খেলাধুলা ও শরীরচর্চায় অংশ নেয়। ফুটবল, দৌড়, লাফ, দলীয় খেলা—সবই শেখানো হয় আনন্দের মাধ্যমে। ~"মাসুদ মঞ্চ" – সংস্কৃতির প্রাণকেন্দ্র: শিশুদের সৃজনশীল বিকাশে স্কুল প্রাঙ্গণে রয়েছে ‘মাসুদ মঞ্চ’, যেখানে নিয়মিত গান, কবিতা, নৃত্য ও নাটকের আয়োজন হয়। এটি বাচ্চাদের আত্মবিশ্বাস গড়ে তুলতে ও নিজেকে প্রকাশ করতে সহায়তা করে। ~সহজপাঠ স্কুলে আমরা বিশ্বাস করি: “একটি শিশু তখনই সঠিকভাবে বেড়ে ওঠে, যখন সে শিখতে পারে আনন্দের মধ্যে, খেলতে পারে স্বাধীনভাবে, আর নিজেকে প্রকাশ করতে পারে সাহসের সঙ্গে।” সহজপাঠ স্কুল সেই বিশ্বাসেই গড়ে তুলেছে এক অনন্য শিক্ষা পরিবেশ—যেখানে প্রতিটি কোণেই রয়েছে শেখার, বেড়ে ওঠার ও ভালো মানুষ হওয়ার সুযোগ।
সহজপাঠ স্কুলের পরিচালনা কমিটি দৃঢ় নেতৃত্বে এগিয়ে যাচ্ছে একটি স্বপ্নময় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
আমাদের মুহূর্তগুলো – গ্যালারি সহজপাঠ স্কুলে প্রতিটি দিনই এক একটি নতুন অভিজ্ঞতা, এক একটি রঙিন গল্প। কখনও তারা মেতে ওঠে আনন্দের ক্লাসে, কখনও গানে, কখনও আবার প্রকৃতির কোলে। এই গ্যালারিতে রয়েছে আমাদের ছোট্ট শিক্ষার্থীদের হাসি, খেলা, শেখা, গড়া আর ভালোবাসার সব সোনালি স্মৃতি। চলুন, ছবির ফ্রেমে চোখ রেখে দেখে নিই—সহজপাঠ পরিবারের অসাধারণ কিছু মুহূর্ত, যেগুলো কেবল ক্যামেরায় নয়, আমাদের হৃদয়ে গেঁথে আছে।
~ সহজপাঠ স্কুলের গর্ব – আমাদের অর্জন সহজপাঠ স্কুল তার প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই শুধুমাত্র পাঠ্যবইয়ের সীমায় আবদ্ধ থাকেনি। আমরা বিশ্বাস করি—শিক্ষা মানে পূর্ণ বিকাশ, মেধা, সংস্কৃতি ও আত্মবিশ্বাসের সম্মিলন। সেই ভাবনা থেকেই আমাদের শিক্ষার্থীরা দেশব্যাপী নানা অর্জনে সম্মানিত হয়েছে। ~আমাদের কিছু গর্বের অর্জনঃ বিভিন্ন টেলিভিশন প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ: আমাদের শিক্ষার্থীরা দেশের শীর্ষস্থানীয় টিভি চ্যানেলের বিভিন্ন শিশুতোষ অনুষ্ঠানে গান, কবিতা, অভিনয় ও নাচ পরিবেশন করে দর্শকদের হৃদয় জয় করেছে। ~স্কুল পর্যায়ে প্রতিযোগিতায় সাফল্য: তারা বিভিন্ন আন্তঃস্কুল নাচ, গান, আবৃত্তি ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে পুরস্কার অর্জন করেছে, যা আমাদের স্কুলের সুনাম বহুগুণে বাড়িয়েছে। ~মেধাভিত্তিক প্রতিযোগিতায় শ্রেষ্ঠত্ব: সহজপাঠ স্কুলের ছাত্রছাত্রীরা বিভিন্ন বিজ্ঞান মেলা, সাধারণ জ্ঞান ও কুইজ প্রতিযোগিতায় অসাধারণ মেধার পরিচয় দিয়ে বারবার পুরস্কৃত হয়েছে। ~ বীর মুক্তিযোদ্ধা এ.কে. খান বৃত্তি পরীক্ষায় নিজেদের কৃতিত্ব দেখিয়েছে, যেখানে শুধু সহজপাঠ নয়, বাইরের মেধাবীরাও অংশগ্রহণ করে। ~ আমরা বিশ্বাস করি: “শিশুদের প্রতিভা যদি সঠিক পথে পরিচালিত হয়, তাহলে তারা শুধু স্কুলের গর্ব নয়—একদিন দেশের গর্ব হয়ে উঠবে।”
"সহজ, আনন্দদায়ক ও মানবিক শিক্ষার মাধ্যমে এমন একটি প্রজন্ম গড়ে তোলা—যারা হবে সৃজনশীল, দেশপ্রেমিক, নৈতিক ও বিশ্বমানের উপযুক্ত নাগরিক।" আমরা একটি শিক্ষাব্যবস্থা তৈরি করতে চাই যেখানে প্রতিটি শিক্ষার্থী নিজেকে আবিষ্কার করতে পারবে, স্বপ্ন দেখতে শিখবে এবং সমাজে ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারবে।
~সহজ ও বোধগম্য শিক্ষাদান: পাঠ্যবইকে কঠিন বোঝানোর পরিবর্তে সহজভাবে উপস্থাপন করে শিক্ষার্থীদের মাঝে শেখার প্রতি ভালোবাসা তৈরি করা। ~ মেধা ও সৃজনশীলতার বিকাশ: প্রতিটি শিক্ষার্থীর ভিতরে লুকিয়ে থাকা প্রতিভা ও চিন্তাশক্তিকে বিকশিত করার পরিবেশ তৈরি করা। ~ নৈতিকতা ও মানবিক মূল্যবোধ গঠনে গুরুত্ব: “ভালো কাজের ডায়েরি” সহ নানা কার্যক্রমের মাধ্যমে শিশুদের নৈতিক, দায়িত্বশীল ও মানবিক মানুষ হিসেবে গড়ে তোলা। ~ সাংস্কৃতিক ও সহ-পাঠ কার্যক্রমে অংশগ্রহণ: গান, নাচ, আবৃত্তি, নাটক, খেলা—এই সবকিছুর মাধ্যমে শিশুদের আত্মবিশ্বাস ও আত্মপ্রকাশের সুযোগ দেওয়া। ~ SDG (Sustainable Development Goals) অর্জনে ভূমিকা রাখা: পরিবেশ, স্বাস্থ্য, লিঙ্গ সমতা ও শান্তির মতো বিষয়ে সচেতনতা তৈরির মাধ্যমে জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য পূরণে অংশগ্রহণ করা। ~ সহজপাঠ বিশ্বাস করে: “একটি শিশু শুধু তখনই সফল হবে, যখন তার চারপাশে থাকবে ভালোবাসা, নিরাপত্তা, ও অনুপ্রেরণামূলক শিক্ষা পরিবেশ।”